নারীদের জন্য উপার্জন করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ .। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর স্ত্রী নিজ ঘরে বসে শিল্পকর্ম করতেন এবং তা বিক্রি করে ঘর-সংসারের খরচাদি চালাতেন। একদিন তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছে এসে বললেন, ‘আমি একজন কারিগর মেয়ে। আমি আমার তৈরি করা দ্রব্যাদি বিক্রি করি। এ ছাড়া আমার ও আমার স্বামীর এবং আমার সন্তানদের জীবিকার অন্য কোনো উপায় নেই।’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘এভাবে উপার্জন করে তুমি তোমার সংসারের প্রয়োজন পূরণ করছ। এতে তুমি বিরাট সওয়াবের অধিকারী হবে।’ (মুসনাদে আহমদ : ১৬১৩০, ১৬০৮৬)।
২।মহানবী (সা.) এর যুগে নারীরা কৃষিকাজে অংশগ্রহণ করতেন। হযরত আবু বকর (রা.) এর কন্যা ও হযরত জোবায়ের (রা.) এর স্ত্রী আসমা বিনতে আবু বকর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “যখন জোবায়ের আমাকে বিয়ে করেন, তখন তার কোনো ধন-সম্পদ ছিল না, এমনকি কোনো স্থাবর জমিজমা, দাস-দাসীও ছিল না; শুধু কুয়া থেকে পানি উত্তোলনকারী একটি উট ও একটি ঘোড়া ছিল। আমি তার উট ও ঘোড়া চরাতাম, সেগুলোকে পানি পান করাতাম এবং পানি উত্তোলনকারী মশক ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতাম, আটা পিষতাম, কিন্তু ভালো রুটি তৈরি করতে পারতাম না। রাসুল (সা.) জোবায়েরকে একখণ্ড জমি দিলেন। আমি সেখান থেকে মাথায় করে খেজুরের আঁটির বোঝা বহন করে আনতাম। ওই জমির দূরত্ব ছিল প্রায় দুই মাইল। একদিন আমি মাথায় করে খেজুরের আঁটি বহন করে নিয়ে আসছিলাম। এমন সময় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো, তখন রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে কয়েকজন আনসারও ছিলেন (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫২২৪)।
৩।রুফায়দা আল-আসলামিয়া প্রথম মহিলা ডাক্তার ছিলেন। রাসূল (সা.) খন্দকের যুদ্ধের সময় তাকে মদিনার মসজিদের পাশে তাঁবু টানিয়ে দিয়েছিলেন এবং সেখানে তিনি যুদ্ধাহত মুসলিম সেনাদের শুশ্রূষা করতেন।
৪।মহানবী(স) এর সময়ে অন্যান্য প্রখ্যাত নার্স ও ডাক্তারের মধ্যে রয়েছেন উম্মে সিনান আল-ইসলামী(উম্মে ইমারা),উম্মে মাতাই আল আসলামিয়া এবং উম্মে ওয়ারাকা বিনতে হারেথ।
৫।ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর (রা.)-এর সময় উম্মে শিফা নামক মহিলা বাজারের পরিদর্শক (আল হিসবাহ্) হিসেবে নিয়োজিত হন।রাজধানী মদিনার বাজারে পণ্যমান ও ন্যায্যমূল্য বজায় রাখার তদারকিতে নিযুক্ত আল-শিফা বিনতে আবদুল্লাহ সবসময় সাথে বেত রাখতেন এবং প্রয়োজনে বেত্রাঘাত করতেও কার্পণ্য করতেন না।
ওমর (রা.) তাকে ইসলামী আদালতের কাজাউল হাসাবাহ (Accountability Court) ও কাজাউস সুক (Market Administration) ইত্যাদির দায়িত্বভার অর্পণ করেন (আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া: ৫/৭৮)।
আশশিফা বিনতে আবদুল্লাহ মুসলিম মহিলাদের লেখাপড়া শেখাতেন।
Al-Shifa' bint Abdullah - Wikipedia
She was the daughter of Abdullah ibn Abdshams and Fatima bint Wahb [1] and a member of the Adi clan of the Quraysh in Mecca . [2] She married Abu Hathma ibn Hudhayfa, and they had two sons, Sulayman and Masruq. [1] She had a reputation as a wise woman. Her by-name Al-Shifaa means "the Healer" and indicates that she practiced folk-medicine. [3] At a time when barely twenty people in Mecca could read-write, Al-Shifaa was the first woman to acquire this skill. [2] She taught calligraphy to many others, [4] including, her relative, Hafsa bint Umar , and the two women remained friends. [5] Al-Shifaa became a Muslim in Mecca and was among the first to join the emigration to Medina . [1] [6] There she had a house between the mosque and the market. [7] Muhammad used to visit her there and he sometimes consulted her about best practice in business matters. [3] It was narrated that when Umar became caliph , he sometimes would consult with her regarding some matters of the marketplace. But this narration is not proven by authentic source. [3] She recalled of him: "When Umar talked, he was loud; when he walked, he was fast; when he beat, he hurt." [8] He also used to visit her in her home. [6] On one occasion he asked why her son Sulayman had been missing from morning prayers; she replied that Sulayman had been praying all night and had given way to sleep in the morning. [7] Among the hadith that she narrated are the origin of Umar's title, Amir al-Muminin , [6] and these words of Muhammad: "'The example of the jihad warrior in the path of Allah is like the one who fasts and prays and does not stop fasting or praying until the jihad warrior returns." [9] Her son Masruq became an emir . [1] By her son Sulayman she had two grandsons, Abu Bakr and Uthman, who were also narrators of hadith . [7] [3]
আশ-শিফা বিনতে আবদুল্লাহ ( আরবি : الشفاء بنت عبد الله ) ছিলেন নবী মুহাম্মদ এর একজন নারী সাহাবা [১] । তিনি চর্মরোগ চিকিৎসাবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। [২] [৩] শিফা বিনতে আবদুল্লাহ কুরাইশ বংশের বনু আদি গোত্রের মহিলা ছিলেন, খলিফা ওমর ও সাহাবী সাঈদ ইবনে যায়িদ ও এ গোত্রের সদস্য ছিলেন। শিফার ডাকনাম উম্মে সুলায়মান । অনেকে বলেছেন, তার আসল নাম লায়লা এবং পরবর্তীতে তার উপাধি আশ-শিফা নামে পরিচিতি লাভ করেন। [৪] তার পিতার নাম আবদুল্লাহ ইবনে আবদে শামস , মাতার নাম ফাতিমা বিনতে আবি ওয়াহাব , যিনি একই বংশের আমর ইবনে মাখযুম শাখার কন্যা। [৫] [৬] আশ শিফার বিয়ে হয় আবু হুসমা ইবনে হুযায়ফা আল আদাবীর সঙ্গে। [৭] এবং এই ঘরে একটি সুলায়মান নামে একটি পুত্র সন্তান ও কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। তার কন্যা প্রখ্যাত সাহাবা শুরাহবিল ইবনে হাসানা র স্ত্রী ছিলেন। [৮] হিজরতের পূর্বে মক্কাতেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং প্রথম পর্বে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরাতকারী মহিলাদের সাথে হিজরত করেন। [৯] [১০] আশ শিফা বিনতে আবদুল্লাহ মুহাম্মাদ এর নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন। মুহাম্মাদ যেসমস্ত প্রধান সাহাবাদের বাড়িতে যেতেন তাদের মধ্যে আশ শিফা অন্যতম। [১১] মুহাম্মাদ তার বাড়িতে গিয়ে বিশ্রামও নিতেন। আশ শিফা বিনতে আবদুল্লাহ মুহাম্মাদ এর জন্য আলাদা বিছানা ও আলাদা পরিধেয় কাপড়ের ব্যবস্থা পর্যন্ত করে রেখেছিলেন। মুহাম্মাদ তাকে একটি বাড়ী দান করেন, সেই বাড়ীতে তিনি ছেলে সুলায়মানকে নিয়ে বাস করতেন। [১২] তিনি মুহাম্মাদ এর স্ত্রী হাফসাকে আরবি পড়া ও লেখা ও ক্যালিগ্রাফি শিখিয়েছিলেন। [১৩] আশ শিফার মৃত্যুর পর তার সন্তানেরা ঐ সমস্ত কাপড় অতি যত্নের সাথে সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন। কিন্তু উমাইয় খলিফা মারওয়ান ইবনে হাকাম তাদের নিকট থেকে সেগুলো কেড়ে নেন। [১৪] [১৫] আশ শিফা উমরের চাচাত বোন ছিলেন। এজন্য খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব শিফাকে বিশেষ মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখতেন। তার মতামতের অত্যন্ত গুরুত্ব দিতেন এবং বিশেষ শ্রদ্ধার ভাব পোষণ করতেন। উমর শিফাকে বাজার পর্যবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার কিছু দায়িত্ব প্রদান করেন। [৯] [১৬] [১৭] উক্ত দ্বায়িত্বও তিনি সফলভাবে পালন করেছিলেন। [১৮] আশ শিফাও উমরের গুণমুগ্ধা ও অনুগত ছিলেন। [১৯] [২০] একবার খলিফা উমর আশ শিফা এবং আতিকা বিনতে উসাইদ কে ডেকে এনে চাদর দান করেন। [২১] [২২] [২৩] উমর মাঝে মাঝে আশ শিফার খোঁজ খবর নিতে বাসায় যেতেন এবং নামাজের খবর নিতেন। [২৪] [২৫] আশ শিফা একজন শিক্ষানুরাগী মহিলা ছিলেন। আরবের গুটিকয়েক লিখতে পড়তে জানা মহিলাদের একজন ছিলেন এবং আরবের মহিলাদের তিনি পড়তে ও লিখতে শেখাতেন। তৎকালীন চিকিৎসাতেও তিনি পারদর্শী ছিলেন। তিনি চর্মরোগের চিকিৎসা জানতেন [২৬] এবং এটা নবী স্ত্রী হাফসা বিনতে উমরকেও শিখেছিলেন। [৯] ইসলাম গ্রহণের পরেও নবী করীম এর অণুপ্রেরণায় তিনি তার জ্ঞানচর্চা চালিয়ে যান। আশ শিফা মুহাম্মাদ ও উমর থেকে সর্বোমোট ১২ টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। [৯] এবং তার থেকে তার পুত্র সুলায়মান, পৌত্র আবু সালামা, আবু বকর,উসমান প্রভৃতি বিখ্যাত সাহাবাগন হাদিস বর্ণনা করেছেন। [২৭] [২৮] আশ শিফার সঠিক মৃত্যু সন জানা যায় না। তবে অনেকে উমরের খিলাফতকালে ২০ হিজরির কাছাকাছি কোন সময়ে মৃত্যুবরণ করেছেন এই কথা বলেছেন। [২৯] ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" । ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা । সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৫ । ↑ Isfahani, Mushin. (২০০৬-০১-০১)। Encyclopedia of Prophetic Medicine (আরবি ভাষায়)। ktab INC.। পৃষ্ঠা ১০৪। আইএসবিএন 978-9953-81-229-8 । ↑ Mona Rajab (২০০৭)। History... Woman (আরবি ভাষা
৬।আল-শিফার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে আরেকজন মহিলাসামরা বিনতে নুহায়েক আল-আসাদিয়াকেমক্কার বাজার নিয়ন্ত্রক হিসেবে নিয়োগ করেন।
৭।উম্মে মিজান নামক এক মহিলা হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মসজিদে ঝাড়ু দিতেন। তার মৃত্যুর পর তিনি তার জানাজার নামাজ পড়ান।
৮।রাসুলুল্লাহ (সা) এক নারী সাহাবিকে ব্যবসা পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়েছিলেন।কায়লা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এর কোনো ওমরা আদায়কালে মারওয়া পাহাড়ের পাদদেশে আমি তার কাছে উপস্থিত হয়ে বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমি একজননারী (ব্যবসায়ী)আমি বেচাকেনা করি। আমি কোনো জিনিস কিনতে চাইলে আমার ঈপ্সিত মূল্যের চেয়ে কম দাম বলি। এরপর দাম বাড়িয়ে বলতে বলতে আমার কাঙ্ক্ষিত মূল্যে গিয়ে পৌঁছি। আবার আমি কোনো জিনিস বিক্রয় করতে চাইলে কাঙ্ক্ষিত মূল্যের চেয়ে বেশি মূল্য চাই। এরপর দাম কমাতে কমাতে অবশেষে আমার কাঙ্ক্ষিত মূল্যে নেমে আসি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, হে কায়লা! এরূপ কোরো না। তুমি কিছু কিনতে চাইলে তোমার কাঙ্ক্ষিত মূল্যই বলো, হয় তোমাকে দেওয়া হবে, নয় দেওয়া হবে না। তিনি আরও বলেন, তুমি কোনো কিছু বিক্রয় করতে চাইলে তোমার কাঙ্ক্ষিত দামই চাও, হয় তুমি দেবে অথবা দেবে না।(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২২০৪)
৯।হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “জয়নব আমাদের মধ্যে সবচেয়ে দানশীল। কারণ তিনি স্বহস্তে কাজ করতেন ও দান-সদকা করতেন (সহিহ মুসলিম)”।
১০।হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, “রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজের সহধর্মিণী জয়নবের কাছে এসে দেখলেন, তিনি চামড়া পাকা করার কাজ করছেন (সহিহ মুসলিম,আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ১৪০৩)।”
১১।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে একজন নারী সাহাবী তালাকপ্রাপ্তা হয়ে ঘরের বাইরে গিয়ে নিজের বাগানের খেজুর সংগ্রহ করার অনুমতি চাইলে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে অনুমতি প্রদান করেন। জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রাযি. বলেন,আমার খালা তালাক প্রাপ্তা হলে নিজেদের খেজুর বাগানে গিয়ে খেজুর সংগ্রহ করার ইচ্ছা করেন। তখন এক ব্যক্তি তাকে বের হতে নিষেধ করে। ফলে তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলেন। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘হ্যাঁ তুমি তোমার খেজুর সংগ্রহ করতে পার। আশা করি তুমি সদকাহ করবে অথবা সৎ কাজ করবে’। (সহীহ মুসলিম; হা.নং ১৪৮৩)
১২।হযরত আবু বকর রাযি. এর কন্যা আসমা রাযি. বলেন,যখন যুবায়ের(রা) আমাকে বিবাহ করেন, তখন তার না ছিল সম্পত্তি, না ছিল চাকর-বাকর। একটা উট আর একটা ঘোড়াই ছিল তার সম্বল। ঘোড়াটাকে আমি ঘাস-পানি খাওয়াতাম। সাথে সেলাই ও গম ভাঙ্গার কাজও করতাম। আমি রুটি তৈরি করতে জানতাম না, আমার কয়েকজন ভাল আনসার প্রতিবেশী মহিলা আমাকে রুটি বানিয়ে দিতেন। কিছুদিন পরে রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুবায়ের রাযি. কে একখণ্ড জমি দান করেন। সে জমি থেকে আমি শুকনো খেজুরের বীচি সংগ্রহ করে মাথায় বহন করে আনতাম। (সহীহ বুখারী; হা.নং ৫২২৪)
ফাতোয়া👇
১।ফিকহী বিশ্বকোষ আলমাউসূআতুল ফিকহিয়্যায় বলা হয়েছে👇
ইসলাম নারীদেরকে কর্মসংস্থান গ্রহণের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। তার জন্য ক্রয় বিক্রয় ব্যবসা বাণিজ্য প্রতিনিধি নিয়োগসহ যাবতীয় লেনদেনে অংশগ্রহণ করার অনুমতি আছে। যাবত সে এ জাতীয় কারবারে অংশগ্রহণ করে শরঈ বিধান ও আচরণ বিধির ব্যাপারে যত্নবান থাকবে ততক্ষণ তাকে এ থেকে নিবৃত্ত করার অধিকার কারো নেই। (আল মাউসূআতুল ফিকহিয়্যাহ আল কুয়াইতিয়্যাহ ৭/৮২)
২।শরয়ী পর্দা ও বিধান অনুসরণ করে মহিলাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও চাকুরী করাতে কোন নিষেধাজ্ঞা আসেনি। তা’ই শরয়ী কোন কারণ ছাড়া মহিলাদের ব্যবসা করা ও চাকুরী করাকে হারাম বলার সুযোগ নেই।(তাবয়ীনুল হাকায়েক ৬/১১৭; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৫৫; আলবাহরুর রায়েক ১/২০০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৩৮, ফিকহুন নাওয়াযিল ৩/৩৫৯)
নারী পুরুষ একত্রে অবস্থান👇
অনেকের ধারণা ইসলামী যুগে হয়তোবা নারী পুরুষ কখনোই একত্রিত হতো না।কিন্তু বাস্তবে👇
দ্বিতীয় খলিফা ওমর বিন খাত্তাব সমাবেশে ঘোষণা দেন, 'কেউ খুব ভারী ও বিপুল রকমের মোহর নির্ধারন করবেন না। কারন নবীজী মুহাম্মদ চার’শ দিরহামের বেশি পরিমান মোহর কাউকে দিতে বারন করেছেন।’ তৎক্ষণাৎ এ কথার প্রতিবাদ জানান ওই সমাবেশে আগত এক নারী। তিনি কোরানের ৪:২০ সুরা ও আয়াতের ব্যাখ্যা তুলে ধরে বলেন,“ তুমি যদি একজনের পরিবর্তে অন্য একজনকে স্ত্রী হিসাবে গ্রহন করো এবং যদি প্রথম স্ত্রীকে মোহরানা হিসাবে কয়েক রাশি স্বর্নমুদ্রাও দাও, তাহলে তার এক তিল পরিমানও তুমি সাবেক স্ত্রীর কাছ থেকে ফেরত নিতে পারবে না। খলিফা ওমর সঙ্গে সঙ্গে নিজের কথাটি প্রত্যাহার করে ওই নারীর বক্তব্যটিকে সঠিক বলে মন্তব্য করেন ‘যিনি যে পরিমান মোহর দিতে চান তিনি সে পরিমানই দিতে পারবেন’ (ইবনে হযর আল-আথকালানি, ফাত আল-বারী, ৯:১৬৭”)
ফাতহুল বারী - উইকিপিডিয়া
ফাতহুল বারী ফি শারহ সহীহ আল-বুখারী ( আরবি : فتح الباري ' স্রষ্টার বিজয় ') হ'ল ইবনে হাজার আসক্বালানী রচিত সুন্নী হাদীস সংগ্রহ সহিহ আল বুখারী এর ব্যাখ্যা সংবলিত একটি বই। [১] ইবনে হাজারের কাজটি শেষ করতে ৩০ বছর সময় লেগেছিল বলে জানা যায়। [২] আবদুল হাই ইবনে আবদুল কবির আল-কাত্তানী বলেছেন: “ আল-হিত্তাহ এর লেখক ইবনে খালদুনকে উদ্ধৃত করে বলেন যে, সহিহ আল-বুখারীর ব্যাখ্যাটি মুসলিম জাতির জন্য একটি ঋণ, তিনি বলেন, 'এই ঋণ আল-হাফিজ ইবনে হাজারের ব্যাখ্যা দ্বারা পরিপূর্ণ হয়েছে।' [৩] ইসলামপন্থী লেখক নরম্যান ক্যাল্ডার ইবনে হাজারের কাজকে "ব্যতিক্রমী বর্ণনার সবচেয়ে দুর্দান্ত অর্জন" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। [৪] ↑ Abdal Hakim Murad। "Fath al-Bari: Commentary on Sahih al-Bukhari" । Sunnah.org । Muslim Academic Trust। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা । সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২০ । The importance of this literature may be gauged by the fact that at least seventy full commentaries have been written on Imam al-Bukhari’s great Sahih [...] However the most celebrated is without question the magnificent Fath al-Bari (‘Victory of the Creator’) by Imam Ibn Hajar al-‘Asqalani ↑ "অনন্য ব্যক্তিত্ব ইবনে হাজার আসকালানী" । https://wwww.jagonews24.com । সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৩ । |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া ( সাহায্য ) ↑ Fahras al-Faharis , vol. 1, pg. 322–3, slightly abridged. 'There is no migration after al-Fath' is a reference to a well-known hadith . ↑ Blecher, Joel (এপ্রিল ২০১৭)। "Revision in the Manuscript Age: New Evidence of Early Versions of Ibn Ḥajar's Fatḥ al-bārī": 39–51। ডিওআই : 10.1086/690766 ।
এখানে আমি দেনমোহর নিয়ে আলোচনা বাদ দিলে উক্ত হাদিস থেকে সিদ্ধান্ত নিতে পারি👇
১।নারীরা সমাবেশে অংশগ্রহণ করতেন।
২।নারীরা খলিফার সাথে বিতর্ক করতেন।
৩।নারীরা খলিফার বিরোধিতা করতেন।
৪।নারী ও পুরুষ একই সাথে সমাবেশে অংশ নিতেন।
৫।নারী ও পুরুষ একই সাথে জমায়েত হয়ে অবস্থান করতেন।
৬।নারী ও পুরুষ স্বাভাবিক কথোপকথন বলতেন।
৭।নারীরা নিজেদের অধিকারের জন্য সোচ্চার হতেন।
৮।নারীরা ঘর থেকে বের হতেন।
৯।নারীরা পুরুষের বক্তব্য শুনতেন।
১০।নারী ও পুরুষ বিতর্ক করতেন।
১১।নারী ও পুরুষ একত্রে সামাজিক কাজে অংশ নিতেন।
নারী ইসলামিক স্কলার👇
ইসলামে কি কোনো নারী আলেম বা স্কলার নেই?👇
শায়খ আকরাম নদবি ইসলামি ইতিহাসের শুধুমাত্র হাদিস শাস্ত্রবিদ মহিলা স্কলারদের জীবনী নিয়ে ‘আলমুহাদ্দিসাত’ নামে ৪০ খণ্ডেরর সুবিশাল এক গ্রন্থ রচনা করেছেন।
১. আয়িশা বিনতে আবু বকর : হাদিস বর্ণনা, ইসলামি আইন, ফিকহ, ইতিহাস, বংশলতিকা, কবিতা ও চিকিৎসাবিজ্ঞানে পারদর্শী ছিলেন।
২. আসমা বিনতে আবু বকর : হাদিস বর্ণনা।
৩. আয়িশা বিনতে তালহা : কবিতা, সাহিত্য, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও নভোমণ্ডল বিষয়ে অত্যন্ত পারঙ্গম।
৪. সাকিনা বিনতে হুসাইন : কাব্য ও সাহিত্যে প্রবাদতুল্য ছিলেন।
৫. মায়মুনা বিনতে সাদ : হাদিসশাস্ত্রে পারদর্শী ছিলেন।
৬. কারিমা মারজিয়া : হাদিসের বিজ্ঞ পণ্ডিত ছিলেন। ইমাম বুখারিও তার কাছ থেকে হাদিস সংগ্রহ করেছেন।
৭. ফাতিমা বিনতে আব্বাস : প্রখ্যাত ইসলামি আইনবিদ। মিশর ও দামেস্কের প্রভাবশালী মহিলা ছিলেন।
৮. উখতে মুজনি : তিনি ছিলেন ইমাম শাফিয়ির শিক্ষক। আল্লামা মারদাওয়ি তাঁর কাছ থেকে জাকাত বিষয়ক মাসয়ালা বর্ণনা করেছেন।
৯. হুজায়মা বিনতে হায়ই : প্রখ্যাত হাদিসবিদ। ইমাম তিরমিজি ও ইবনু মাজাহ তাঁর কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।
১০. ফাতিমা বিনতে আলি বিন হুসাইন বিন হামজাহ : হাম্বলি মাজহাবের বিখ্যাত পণ্ডিত। সমসাময়িক আলেমরা তার কাছ থেকে হাদিস শিখেছেন এবং প্রসিদ্ধ হাদিসগ্রন্থ দারিমি শরিফের সনদের অনুমতি নিয়েছেন।
১১. ফাতিমা বিনতে কায়স : শিক্ষাবিদ ও আইনজ্ঞ।
১২. উম্মে ফজল : হাদিস শাস্ত্রবিদ।
১৩. উম্মে সিনান : হাদিস শাস্ত্রবিদ।
১৪. শিফা বিনতে আবদুল্লাহ : প্রখ্যাত আইনতাত্ত্বিক। খলিফা উমর (রা.) তাকে ইসলামি আদালতের ‘কাজাউল হাসাবাহ’ (Accountability court) ও ‘ক্বাজাউস সুক’ (Market administration) ইত্যাদির দায়িত্বভার অর্পণ করেন।
ইবনু কায়সের বর্ণনায় দেখা যায়, প্রায় ২২ জন নারী সাহাবি ফতোয়া ও ইসলামি আইনশাস্ত্রে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তাদের মধ্যে সাতজন উম্মাহাতুল মুমিনিন বা নবীপত্নী ছিলেন। ১১ শতাব্দিতে মামলুক শাসনামলে তৎকালীন মুসলিম নারীরা দামেস্কের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় ও ১২টি জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পূর্ণরূপে মুসলিম নারীদের দ্বারা পরিচালিত হতো।
আয়িশা (রা.) ও উম্মে সালামা (রা.) ওহুদ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মহানবি (সা.)-এর ফুফু সাফিয়া বিনতে আবদিল মুত্তালিব (রা.) খায়বর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। আসমা, উম্মুল খায়ের, জুরকা বিনতে আদি, ইকরামা বিনতে আতরাশ ও উম্মে সিনান অসংখ্য যুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক কাজে সহযোগিতা করেন।
আজরা বিনতে হারিস সেনাদলের নেতৃত্ব প্রদান ও আহলে বিসানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। উম্মে আম্মারা (রা.) ওহুদের যুদ্ধে মহানবির জীবন রক্ষায় প্রতিরক্ষা বলয় তৈরি করেছিলেন। ইসলামের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সামুদ্রিক অভিযানে প্রথম শাহাদাত বরণ করেন উম্মে হারাম বিনতে মিলহান (রা.)।
উম্মে আতিয়া আনসারি (রা.) নবিজির সঙ্গে সাতটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। উমাইয়া বিনতে কায়েস কিফারিয়া খায়বর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। উম্মে হাকিম বিনতে হারিস রোমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
উম্মে আয়মান হাবশি (রা.) ওহুদ, হুনাইন, খায়বর ও মুতার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। উম্মে সুলাইম (রা.) খায়বর ও হুনাইনের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। রাবি বিনতে মুয়াওয়াজ (রা.) বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। নুসাইবা বিনতে কাব গাজওয়ায়ে ওহুদ, বনু কুরাইজা, হুদাইবিয়া, খায়বার, হুনাইন ও ইয়ামামার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
উহুদ যুদ্ধে উম্মে আম্মারা (রা.) অসীম সাহসিকতা ও নবীজি (সা.)-এর প্রতি অনন্য ভালোবাসার প্রদর্শন করেন। তাঁর ছেলে আবদুল্লাহ বিন জায়েদ (রা.) বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে উহুদ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। যখন মানুষ তাঁর থেকে দূরে সরে গিয়েছিল, আমি ও আমার মা তাঁর নিকটবর্তী হই এবং তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করি।... তখন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চোখে পড়ল আমার মায়ের কাঁধের ক্ষত। তিনি বললেন, তোমার মা! তোমার মা!তাঁর ক্ষত বেঁধে দাও। আল্লাহ তোমাদেরকে আহলে বাইতের মতো বরকতময় করুন। তোমার মায়ের মর্যাদা অমুক ও অমুকের চেয়ে উত্তম। আল্লাহ তোমাদের প্রতি আহলে বাইতের মতো দয়া করুন। তোমার মায়ের স্বামীর মর্যাদা অমুক অমুকের চেয়ে উত্তম। আল্লাহ তোমাদের প্রতি আহলে বাইতের মতো অনুগ্রহ করুন।’ (তাবাকাতুল কুবরা লি-ইবনে সাদ, হাদিস : ১২৪৬১)।
ইবনে কিমিয়্যা মহানবী (সা.)-কে আঘাত করতে উদ্ধত হলে তিনি নিজের কাঁধ দিয়ে তা প্রতিহত করেন।
উল্লিখিত হাদিসের শেষ ভাগে রয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দোয়ার পর উম্মে আম্মারা (রা.) আবেদন জানালেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া করুন যেন জান্নাতে আমি আপনার সঙ্গী হই।’ তিনি দোয়া করলেন, ‘আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতে আমার সঙ্গী করে নিন।’ উম্মে আম্মারা (রা.) বললেন, ‘পৃথিবীর যা কিছু (ক্ষত) আমাকে স্পর্শ করেছে আমি তার পরোয়া করি না।’
ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) উহুদের যুদ্ধে উম্মে আম্মারা (রা.)-এর ভূমিকা সম্পর্কে বলেন, ‘আমি যখন ডানে-বাঁয়ে তাকিয়েছি কেবল তাঁকে যুদ্ধ করতে দেখেছি।’ (কানজুল উম্মাল, হাদিস : ৩৭৫৮৯)
উম্মে আম্মারা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে উহুদ, খাইবার, মক্কা অভিযান, হুনাইন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি হিজরতের আগে বাইয়াতে উকবার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান, হুদাইবিয়ার সন্ধিচুক্তি ও উমরা সফরে মহানবী (সা.)-এর সঙ্গী হন। এ ছাড়া আবু বকর (রা.)-এর নেতৃত্বে ‘রিদ্দাহ’-এর যুদ্ধে এবং ইয়ামামার যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেন। ইয়ামামার যুদ্ধে মুসাইলামাতুল কাজ্জাবের প্রাচীর টপকে ভেতরে প্রবেশ করলে এক অবিশ্বাসীর আঘাতে তিনি তাঁর হাত হারান এবং শরীরে ১২টি আঘাত পান। তাঁর ছেলে আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ (রা.) মুসাইলামাকে হত্যা করেন।
Nusayba bint Ka`b al-Ansariyya was a well-known warrior and medical practitioner. Also known as Umm `Ammara, she was one of the earliest converts to Islam
Nusaybah bint Ka'ab - Wikipedia
A member of the Banu Najjar tribe living in Medina , Nusaybah was the sister of Abdullah bin K'ab, and the mother of Abdullah and Habib ibn Zayd al-Ansari . [1] When 74 leaders, warriors, and statesmen of Medina descended on al-Aqabah to swear an oath of allegiance to Islam following the teaching of the new religion by Mus`ab ibn `Umair in the city, Nusaybah and Umm Munee Asma bint ʿAmr bin 'Adi were the only two women to personally pledge directly to the Islamic prophet Muhammad . The latter's husband, Ghazyah bin ʿAmr, informed Muhammad that the women also wanted to give their bayah in person, and he agreed. [1] She returned to Medina and began teaching Islam to the women of the city. This bayah or pledge was the de facto handing over of power to Muhammad over the city, by its key figures. Her most renowned role came in the battle of Uhud , where she defended the prophet. She also participated in the battle of Hunain , Yamamah and the Treaty of Hudaybia . [2] [3] Her two sons, both later martyrs in battle, were from her first marriage to Zaid bin ʿAsim Mazni. She later married bin ʿAmr, and had another son Tameem and a daughter Khawlah. [1]
তার আসল নাম নাসীবা। কিন্তু আরবের রেওয়াজ অনুযায়ী নামের চেয়ে তার কুনিয়াত বেশি প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। তিনি ছিলেন আনসারী মহিলা। খাযরাজ কবীলার নেজার বংশের সাথে
শাকিলা আলম শোকর আদায় কোরছি মহান আল্লাহ পাকের প্রতি যিনি সাত আসমান-জমিন ও এদের মধ্যে দৃশ্যমান ও অদৃশ্য সমস্ত কিছুর স্রষ্টা। মানবজাতির মধ্যে সর্বপ্রথম তিনি সৃষ্টি কোরেছেন নর, অতঃপর তার নিঃসঙ্গতা ঘোঁচাতে তার শান্তি ও সেবার জন্য সৃষ্টি কোরেছেন নারী। তবে মানবসভ্যতার ইতিহাসে নারীরা শুধু পরিবার নয়, মানবতার কল্যাণেও অসামান্য ভূমিকা পালন কোরে গেছেন। কোর’আনেও...
অনেকের ধারণা খাদিজা(রা) এর পর পর্দাপ্রথার কারণে কোনো মুসলিম নারী বিজ্ঞান,শিক্ষা,রাজনীতি কিংবা সাহিত্যে অবদান রাখতে পারেননি।
কিন্তু তাদের দাবী সম্পূর্ণ ভুল।
১।বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম নারী ফাতেমা আর ফিরহির প্রতিষ্ঠিত।
ফাতেমা আল ফিরহি👆
Timekeeping rooms, or dar al-muwaqqit (singular), were found in mosques and universities throughout the entire medieval Islamic World. They were used by the astronomers charged with timekeeping calculations and the regulation and maintenance of the clocks. Astronomer muwaqqits had to communicate the correct times of prayer to the muezzins (callers for prayers).
Al-Fehri’s dar al-muwaqqit chamber is found inside the minaret of Al-Quaraouiyine Mosque. The most important object in it is the Al-Lajai water clock. It was made by the astronomer Abu Zaid Abderrahman Ibn Souleiman al-Lajai by order of the Marinid Sultan Abu Salim Ali II.
Fatima al-Fihri - Wikipedia
Fatima bint Muhammad al-Fihri al-Quraysh ( Arabic : فاطمة بنت محمد الفهري القرشية ) [1] was an Arab woman who is credited with founding the al-Qarawiyyin mosque in 857–859 AD in Fez , Morocco . She is also known as "Umm al-Banayn". Al-Fihri died around 880 AD. [2] The Al-Qarawiyyin mosque subsequently developed into a teaching institution, which became the University of al-Qarawiyyin in 1963. [3] Her story is told by Ibn Abi Zar' (d. between 1310 and 1320) in The Garden of Pages (Rawd al-Qirtas) as founding the Qarawiyyin Mosque. [4] Since she was first mentioned many centuries after her death, her story has been hard to substantiate and some modern historians doubt she ever existed. [5] [6] [7] [8] Al-Qarawiyyin Mosque and University Story according to traditional accounts Edit Little is known about her personal life, except for what was recorded by 14th century historian Ibn Abi-Zar’ . [6] Fatima was born around 800 AD in the town of Kairouan , in present-day Tunisia . [2] She is of Arab Qurayshi descent, hence the nisba "al-Qurashiyya", 'the Qurayshi one'. [ citation needed ] Her family was part of a large migration to Fez from Kairouan. Although her family did not start out wealthy, her father, Mohammed al-Fihri, became a successful merchant. [2] When he died, this wealth was inherited by Fatima, and her sister Maryam. It is with this money that they went on to leave their legacy. Al-Fihri was married, but both her husband and father died shortly after the wedding. [ citation needed ] Her father left his wealth to both Fatima and her sister, his only children. She and her sister Maryam were well-educated and studied the Islamic jurisprudence Fiqh and the Hadith, or the records of Prophet Muhammed. [3] Both went on to found mosques in Fes: Fatima founded Al-Qarawiyyin and Maryam founded the Al-Andalusiyyin Mosque . [9] This idea was spurred on by the fact that due to all the Muslims fleeing like Fatima and her family, they were all gathering immigrants that were devout worshippers keen on learning and studying their faith. With as many immigrants as there were, there was overcrowding and not enough space, resources, or teachers to accommodate them. [ citation needed ] Historicity Edit The historicity of this story has been questioned by some modern historians who see the symmetry of two sisters founding the two most famous mosques of Fes as too convenient and likely originating from legend. [7] [6] [8] : 42 Ibn Abi Zar is also judged by contemporary historians to be a relatively unreliable source. [6] Historian Roger Le Tourneau doubts the truth of the traditional account of Fatima building the Qarawiyyin mosque and her sister Maryam building the Andalusiyyin Mosque. He notes that the perfect parallelism of two sisters and two mosques is too good to be true, and likely a pious legend. [7] Jonathan Bloom , a scholar of Islamic architecture, also notes the unlikelihood of the parallelisms. He states that the traditional story of the founding of
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Fatima_al-Fihri
Fatima al-Fihri: Founder of the world's oldest university – DW – 05/08/2020
In the Moroccan city of Fez, Fatima al-Fihri founded a mosque which developed into the famous al-Qarawiyyin university. Today it is recognized as the oldest existing university in the world.
২।স্পেনের অধিবাসী আয়েশা বিনতে আহমদ বিন কাদিম ছিলেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী।
৩।Lubna of Cordoba:লুবনা(রহ.) ছিলেন উমাইয়া খিলাফতের বিশিষ্ট ভাষাবিদ ও আরবি ব্যাকরণশাস্ত্রে পণ্ডিত।তিনি একই সাথে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন সাহিত্য,গণিত ও বিজ্ঞানে।তার ৫ লাখ বই সমৃদ্ধ একটি লাইব্রেরি ছিলো।
Lubna of Cordoba who was among the nobility of the Umayyad Palace in Andalusia was known for her love of academics. Her skills in writing, grammar, poetry, mathematics and other sciences were unparalleled.
Not only was she a figure of intellect, she rose to become the palace secretary of the caliphs Abd al-Rahmān III and his son al-Hakam bin `Abd al-Rahmān.
She was also known for her love of books, and put together a library formed of over half a million books [Ibn Bashkuwal. Kitab al-Silla. (Cairo, 2008), Vol. 2: 324].
৪।রাবিয়া কসিসাহ ছিলেন সুপ্রসিদ্ধ বক্তা।
৪।মিসরে মুসলিম শাসক কর্তৃক প্রথম আবাসিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সেখানে নারীরাও চিকিৎসক ও শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োগ পান। নারীদের কেউ কেউ মাশিখাতুত-তিব (প্রধান অধ্যাপক) পদেও অধিষ্ঠিত হন। বিখ্যাত চিকিৎসক শিহাবুদ্দিন আহমদের মেয়ে কায়রোর দারুশ-শিফা মানসুরিয়ার মাশিখাতুত-তিবপদে দায়িত্ব পালন করেন (আহমদ ঈসা বেগ, তারিখুল বিমারিস্তান ফিল ইসলাম)।
৫।Melike Mama Hatun তুরস্কের রাণী ছিলেন।
Melike Mama Hatun - Wikipedia
Melike Mama Hatun , or simply Mama Hatun , was a female ruler of the Saltukid dynasty , with its capital in Erzurum , for an estimated nine years between 1191 and 1200. During her reign she had a caravanserai , a mosque , a bridge, and a hammam built in the town of Tercan , located midway between Erzincan and Erzurum, which are still standing and are named after her. [1] Her tomb - build by masters from Ahlat - is also in Tercan. [2] The town itself was called Mamahatun until recently, and is still referred to as such locally. Mama Hatun also remains a vivacious figure in Turkish folk literature to this day.
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Melike_Mama_Hatun
৬।Sitt al-Mulk মিশরের রাণী ছিলেন।
Sitt al-Mulk - Wikipedia
Sitt al-Mulk ( Arabic : ست الملك , lit. 'Lady of the Kingdom [1] '; 970–1023), was a Fatimid princess. After the disappearance of her half-brother, the caliph al-Hakim bi-Amr Allah , in 1021, she was instrumental in securing the succession of her nephew Ali az-Zahir , and acted as the de facto ruler of the state until her death on 5 February 1023. Family and early life Edit She was born in September/October 970 at the palace-city of al-Mansuriya in Ifriqiya (modern Tunisia ), to the prince Nizar—the future fifth Fatimid imam – caliph , al-Aziz Billah ( r. 975–996 ). [2] [3] Her mother was an unnamed Jarya concubine ( umm walad ), who is most likely to be identified with the al-Sayyida al-Aziziyya ( lit. 'the Lady of al-Aziz') frequently mentioned in the sources. [4] Al-Sayyida al-Aziziyya was a Melkite Christian, [5] most likely of Byzantine Greek origin, possibly from a family of the provincial aristocracy of Sicily who were captured in the wars against the Byzantines there sometime before 965. [6] It is known that al-Sayyida al-Aziziyya refused to convert to Islam. Al-Aziz's love for her was great, but scandalized pious Muslim opinion, especially at a time when al-Aziz was at war with the Byzantines in Syria . Her Christian faith reportedly caused suspicion that she was behind his tolerance towards Christians and Jews, which went as far as the appointment of a Christian, Isa ibn Nasturus , as vizier . [7] In 986, two of her brothers were appointed to high office in the Melkite Church: Orestes became Patriarch of Jerusalem , and Arsenios was made metropolitan bishop of Fustat , and later Patriarch of Alexandria . [8] It is still debated among modern scholars whether al-Sayyida al-Aziziyya was also the mother of Sitt al-Mulk's younger brother, and al-Aziz's heir and successor, al-Hakim bi-Amr Allah ( r. 996–1021 ), but the evidence appears to be against it. [5] [a] When her mother died in November 995, the historian al-Maqrizi reports, Sitt al-Mulk held vigil at her tomb for one month. From her mother the princess inherited a slave girl, Taqarrub, who became her chief confidante and spy in the palace. [2] One year before the birth of Sitt al-Mulk, the Fatimid armies had conquered Egypt . In 972–973, the Fatimid court moved from Ifriqiya to Egypt to take up residence in their newly built capital, Cairo . [13] Thus Sitt al-Mulk spent her childhood at the palace of Qasr al-Bahr on the shores of the Nile , [14] and later had her own rooms in the Western Palace at Cairo. [15] Sitt al-Mulk was doted on by her father, [16] and was his favourite daughter. [1] Al-Aziz lavished gifts and wealth on her, and even put a military unit at her disposal. [3] Her wealth allowed her to fund a number of charitable endowments. [2] She was renowned for her beauty, [17] but, following common Fatimid practice, she remained unmarried to avoid dynastic complications. [18] Sitt al-Mulk inherited her father's open-mindedness and tolerance, [19] and, uniquely among Fatimid p
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Sitt_al-Mulk
৭।Sutayta al mahamalis ১০ম শতাব্দীর বিখ্যাত গণিতবিদ ছিলেন।তিনি বীজগণিতের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।তাছাড়া গণিতের arithmetics শাস্ত্রেও তার অসামান্য অবদান রয়েছে।রবোটিক্সের জনক আল জাজারী তার প্রশংসা করেছেন।
The Algebraist of Baghdad: Sutayta Al-Mahamali's Medieval Mathematics
"A woman of genius praised for her abilities by three of the era's greatest historians, and today sadly reduced to the status of a historical footnote."
Sutayta did not specialize in just one subject but excelled in many fields such as Arabic literature, hadith, and jurisprudence as well as mathematics. It is said that she was an expert in hisab (arithmetics) and fara’idh (successoral calculations), both being practical branches of mathematics which were well developed in her time. It is said...
আজ থেকে ১০০০ বছর আগে মুসলিম নারীরা বীজগণিত নিয়ে গবেষণা করতো আর আজ আমরা মেয়েদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া জায়েজ কি না সে ফাতোয়া খুজে বেড়াই।
Sutayta showed great skills in mathematics, which went beyond a simple aptitude to perform calculations. She excelled in hisab (arithmetics) and fara’idh (successive calculations).
Historians such as Ibn al-Jawzi, Ibn al-Khatib Baghdadi and Ibn Kathīr praised Sutayta Al-Mahamali, who was taught under the supervision of several scholars.
She also made valuable contributions to fields such as Arabic literature, hadith and jurisprudence. She died in the year 377 H/987CE
৮।Queen Amina of Zaria ছিলেন নাইজেরিয়ার ১৬ শতাব্দীর রাণী।তার সময়ে তার সাম্রাজ্য সমৃদ্ধির শিখরে পৌছে যায়।তিনি যুদ্ধের পারদর্শী ছিলেন।
তিনি তার সাম্রাজ্যের চতুর্দিকে একটি দেয়াল নির্মাণ করেন,যার নাম The wall of Amina.ব্রিটিশদের আক্রমণে দেয়ালটি ভেঙে যায়।
৯।Sayyida al Hurra ছিলেন প্রখ্যাত ব্যবসায়ী।পরবর্তীতে তিনি Tétouan শহরের গভর্নর হন।অবশেষে তিনি মরক্কোর রাণীর পদে আসীন হন।
Sayyida al Hurra - Wikipedia
Sayyida al Hurra ( Arabic : السيدة الحرة ), real name Lalla Aicha bint Ali ibn Rashid al-Alami ( Arabic : للا عائشة بنت علي بن رشيد العلمي ) (1485 – 14 July 1561), [5] was Hakimat Titwan (Governor of Tétouan ) between 1515–1542 and a Moroccan privateer leader during the early 16th century. [6] She became the wife of the Wattasid Sultan Ahmad ibn Muhammad . She is considered to be "one of the most important female figures of the Islamic West in the modern age". [7] The life of Sayyida al-Hurra can be understood within geopolitical and religious contexts, particularly the struggle between Muslim and Christian empires during her lifetime. The Muslim Ottomans had captured Constantinople in 1453, marking the end of the Roman Empire . Al-Hurra was two years old when the Portuguese started their colonial conquest by capturing some ports at the western coast of Morocco , starting the year 1487. A few years later, Granada fell into the hands of the Catholic Monarchs Isabella I of Castile and Ferdinand II of Aragon and forced conversions of Muslims in Spain followed. Allied with the Ottoman corsair Barbarossa of Algiers, [8] al-Hurra controlled the western Mediterranean Sea while Barbarossa controlled the east. [9] She was also prefect of Tétouan . In 1515, she became the last person in Islamic history to legitimately hold the title of al Hurra (Queen) following the death of her husband, who ruled Tétouan. She later married the Berber King of Morocco, Ahmed al-Wattasi , but refused to leave Tétouan to do so. This marriage marks the only time in Moroccan history a king married away from the capital, Fez . [7] [10] Etymology Edit The title Sayyida al Hurra means "noble lady who is free and independent; the woman sovereign who bows to no superior authority". [11] Hakimat Tatwan means governor of Tétouan. [10] Early life Edit Sayyida al Hurra was born around 1485 and 1495 ( Hijri around 890) or precisely in 1491, [12] to a prominent Muslim family of Andalusian nobles, who fled to Morocco with her family when Ferdinand and Isabella conquered the Muslim kingdom of Granada in 1492, at the end of the Reconquista and settled in Chefchaouen . [10] [13] She was a descendant of the Moroccan sufi saint Abd al-Salam ibn Mashish al-Alami , [7] and through him of Hasan ibn Ali . [14] Sayyida's childhood was happy and secure, yet clouded by constant reminders of the forced exile from Granada. During her childhood, she was given a first-class education. She was fluent in several languages which included Castilian Spanish and Portuguese . The famous Moroccan scholar Abdallah al-Ghazwani was one of her many teachers. [5] She was married at age 16 to a man 30 years her senior, Sidi al-Mandri II, a grandson or nephew of Ali al-Mandri who was a friend of her father and re-founder and governor of the city of Tétouan , himself an Andalusian Moorish refugee. [15] She was promised to her husband when she was still a child. [7] As Governor of Tétouan Edit An intelligent woman, Al Hur
Arwa was born in 1047 or 1048 CE (440 AH ) to Ahmad ibn al-Qasim al-Sulayhi and al-Raddah al-Sulayhi. [3] The Sulayhid ruler Ali al-Sulayhi was her paternal uncle. [1] [note 1] Her father (Ahmad) died while she was young (the exact date is never stated) and her mother remarried 'Amir ibn Sulayman al-Zawahi , a member of an allied tribe who would later become one of Arwa's major political rivals. [1] After her father's death, Arwa was raised in the royal palace under Ali and Asma. [3] The royal couple supposedly realized her intelligence early on and provided her with the best education available. [1] (According to Umara, the Sulayhids in general took pride in providing good education for their women.) [7] In 1065/6 (458 AH), [note 2] around the age of 18, Arwa was married to her paternal cousin, the wali al-ahd (crown prince) al-Mukarram Ahmad. [7] [3] This marriage was arranged by Ali shortly after his older son and original heir al-A'azz died. [4] [note 3] As her mahr , or bride wealth, Ali gave Arwa the net yearly revenue from the city of Aden , which amounted to 100,000 dinars . [7] This was paid by the Ma'nid emirs of Aden, but they later suspended its payment when Ali died, only to be resumed when al-Mukarram Ahmad restored Sulayhid authority there. [7] [note 4] Arwa had four children with al-Mukarram Ahmad: Fatimah (d. 1140), who married Ali b. Saba'; Umm Hamdan (d. 1122), who married her cousin Ali al-Zawahi; and two sons Muhammad and Ali who both died in childhood around 1087. [3] [note 5] As queen consort Edit In 1067, Ali al-Sulayhi was killed by the Najahid ruler of Zabid , Sa'id. [7] Queen Asma was taken prisoner in Zabid along with several other women. [7] Al-Mukarram Ahmad succeeded Ali as both king and da'i , bringing Arwa to the new rank of queen consort. [1] Local rulers across Yemen were rising up in defiance of Sulayhid authority, hoping to take advantage of the power vacuum after Ali's death. [6] Ahmad spent the next few years campaigning to try and reassert his authority, which he eventually succeeded at doing. [6] According to Shahla Haeri and Taef El-Azhari, there is no evidence that Arwa was ever in a position of political or religious authority during this period. [3] [1] According to Samer Traboulsi, however, al-Mukarram's absence during his continuous campaigning would have given Arwa a chance to play a political role. [6] The role of Asma bint Shihab at this point is disputed, as is her influence on Arwa. According to Fatema Mernissi , Asma had in effect been co-ruler of Yemen alongside her husband Ali during his life, and then was the power behind the throne during al-Mukarram's nominal reign. [2] Taef El-Azhari, however, says that this assertion is not supported by contemporary sources - while they do portray Asma as a highly esteemed individual, there is only one instance of her actually setting policy: in 1063, when she got her brother As'ad appointed as deputy over the Tihama region. [3] As a result, El-Azhari sa
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Arwa_al-Sulayhi
১৫।Rābi‘a al-‘Adawīyya (718- 801 AD):তাপসী রাবেয়া(রা) নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।
১৬।Gevher Nesibe ছিলেন রুম সালতানাতের রাজকুমারী।তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত ১২০৪ সালে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জন্য যা আজও টিকে আছে।
Gevher Nesibe - Wikipedia
According to legend, Gevher Nesibe fell in love with a cavalry officer defending the palace of the Seljuk sultan at Konya . Her brother Kaykhusraw I opposed marriage between his sister and the officer so he sent the young man on a various dangerous assignments and campaigns to ensure his death.. Overcome with grief at her lover's death, Gevher Nesibe Sultan fell ill with tuberculosis . The remorseful Kaykhusraw visited her on her deathbed, asked to be forgiven and offered to fulfill any last request she had. Gevher Nesibe Sultan is reported to have replied: "I am very ill. There is no way for me to recover. None of these doctors can deliver me from my illness. I will eventually pass away. My wish is that you use my property to build a hospital in my honor. In this hospital, sick people should be treated with no charge and at the same time, incurable illnesses researched." [1] Historical record shows that Kaykhusraw carried out his sister's last request, beginning the hospital in Kayseri in 1204. The buildings were designed and built by an architect named Üstad Ömer. The entryway inscription, a common feature of Islamic architecture that usually records the architect's name, is missing, but the information is preserved in written sources elsewhere. Today, Gevher Nesibe is also the namesake of a magnificent complex at Kayseri comprising the former hospital, an adjoining medrese devoted primarily to medical studies, and a mosque in Kayseri , Turkey . The complex ( külliye in Turkish ) that she endowed, is considered one of the preeminent monuments of Seljuk architecture. The hospital was built between 1204 and 1206, and the medrese, whose construction started immediately after Gevher Nesibe's death in 1206, was finished in 1210. The complex takes its name from the princess. The medrese within is known under a variety of names: the Gevher Nesibe Medrese; the Çifte Medrese (Twin Medrese); or as the Gıyasiye Medrese, after Ghiyath al-Din Kaykhusraw I, who was responsible for its construction. The tomb within the medrese is said to belong to Gevher Nesibe. The complex as a whole represents the earliest surviving Seljuk medrese and hospital in Anatolia . There is no proof however that medical classes were given in Seljuk madrasas. The Seljuk hospitals in Anatolia, on one hand being a health facility, were also places where physicians were educated through a master-apprentice relationship. [2] The institution was reportedly the first hospital in the world that treated patients with mental disorders. Gevher Nesibe's Darüşşifa , or Şifahane, now functions as a public museum dedicated to medicine. The university hospital in Kayseri 's Erciyes University was also named in memory of Gevher Nesibe.
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Gevher_Nesibe
১৭।Zaynab Al Shahda বিখ্যাত ছিলেন ক্যালিগ্রাফি,বিজ্ঞান ও হাদিসশাস্ত্র চর্চার জন্য।
১৮।Dhayfa Khatun ছিলেন অলোপ্পোর রাণী।তিনি অলোপ্পোর স্থাপত্যকলা উন্নয়নে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি তার শাসনামলে যুদ্ধ ও কূটনীতিক সাফল্যের জন্য বিখ্যাত।তিনি দানশীল ও শিক্ষানুরাগী ছিলেন।
Dhayfa Khatun was a Queen of Aleppo (in modern-day Syria) for six years where she founded two well-known schools. The first was al-Firdaous School, which was dedicated to Islamic studies and Islamic sharia, especially the Shafi`i doctrine.The second school, located in Mahalat al-Frafera, was known as the Khahkah School, specializing in sharia and other scientific fields
Dayfa Khatun - Wikipedia
Dayfa Khatun ( Arabic : ضيفة خاتون ; died 1242) was Ayyubid princess, and the regent of Aleppo from 26 November 1236 to 1242, during the minority of her grandson An-Nasir Yusuf . She was an Ayyubid princess, as the daughter of Al-Adil , Sultan of Egypt . She married her first cousin, Az-Zahir Ghazi , Emir of Aleppo , which marked the end of the rivalry between the two branches of the family. During her minor grandson reign, Dayfa Khatun achieved an unprecedented measure of autonomous political influence. She acted as regent during the minority of her grandson, which was a highly unusual position for a woman in an Islamic dynasty, and played a major role in architectural patronage in Aleppo, being responsible for the construction of the Firdaws Madrasa . [1] She was married to Saladin 's son Az-Zahir Ghazi in 1212. Ghazi requested her hand in marriage to end the conflict between him and al-Adil. [2] When she arrived in Aleppo, she was greeted by a great ceremony and received by Ghazi, his emirs, and local notables. Ibn Wasil wrote "When she entered al-Malik az-Zahir [Az-Zahir Ghazi], he arose and took several steps towards her and showed her great respect." Her marriage was instrumental in the unification and maintenance of the Ayyubid empire. [3] This marriage also allowed Dayfa Khatun to elevate her status as a female member of the Ayyubid court while also enjoying the protection provided by her and her husband’s prestigious families. However, Dayfa’s status as an important lady of the court solidified when she gave birth to a son and future heir to the throne of Aleppo, al-Aziz Muhammad. The birth of her son was significant because it acted as the ultimate seal of status for Dayfa as mother of a sultan or even queen mother. [4] When her husband died in 1216 however, Aleppo was passed on to al-Aziz Muhammad and his atabek, Shihab al-Din Toghril who ruled effectively until his son was of age in 1231. Ghazi’s son only ruled a mere 4 years until 1235 when both he and Toghril died leaving Dayfa Khatun to become the first woman to govern an Islamic dynasty. [3] Not much about her is recorded for the remainder of Ghazi's rule which ended when he died in 1216 or Muhammad's reign which ended when he died in 1236. [3] Dayfa Khatun is famous for building the Khanqah al-Farafira , the monastic centre of sufism in the city of Aleppo . Arrival to Aleppo Edit It was not unusual for Ayyubid (and their precedents, Zangid) princesses to have public influence. The noblewomen of this dynasty “commanded a status rarely accorded to court women before them.” [5] Ayyubid princesses often went on processions to Friday prayer, accompanied by servants, and completely obscured from commoners. This was meant to display the righteousness and piety of the women of the court. In 1232 (629), the sultan of Egypt al-Malik went to claim the Anatolian fort of Amida (Diyarbakr). Fatima Khatun, wife of Dayfa Khatun’s son Muhammad accompanied the sultan. Fatima was received by Alepp
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Dayfa_Khatun
১৮।Zubayda bint Abu Ja`far al-Mansur ছিলেন খলিফা হারুন আর রশীদের স্ত্রী।তিনি বাগদাদ থেকে মক্কা যাবার রাস্তায় হজ্জযাত্রীদের পানি পানের জন্য কূপ ও ঝর্ণা খনন করেছিলেন।মক্কা শহরে অবস্থিত জুবাইদা ঝর্ণা তারই নির্মিত।
The famous Zubaida water springs on the outskirts of Mecca carry the name of Zubayda bint Abu Ja`far al-Mansur. The spring was part of the great project she led that built water-well service stations all along the route of the pilgrimage from Baghdad to Mecca.
She was the wife of caliph Harun ar-Rashid, was the wealthiest and most powerful woman in the world of her time, and was a noblewoman of great generosity and munificence.
১৯।Hurrem Sultan বর্তমানে সুলতান সুলেইমান সিরিয়ালের জন্য বেশ বিখ্যাত।তিনি Haseki Külliye Complex প্রতিষ্ঠা করেন যা মসজিদ,স্কুল ও Public Kitchen এর সমন্বয়ে গঠিত।এছাড়া তিনি নারীদের জন্য হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন,মক্কায় ৪টি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন ও জেরুজালেমে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন।
২০।Mariam al-Asṭurlābiyya Al-'Ijliya ছিলেন ১০ম শতাব্দীর বিখ্যাত জ্যোতিষবিজ্ঞানী।তিনি মহাকাশ গবেষণার বেশ কিছু যন্ত্র আবিষ্কার করেন।
১৯৯০ সালে Observatory—তে Henry E. Holt কর্তৃক আবিষ্কৃত The main-belt asteroid 7060 Al-'Ijliya—কে Mariam al-Asṭurlābiyya Al-'Ijliya এর সম্মানার্থে Al-'Ijliya নামকরণ করা হয়।
Al-ʻIjliyyah - Wikipedia
According to ibn al-Nadim , she was the daughter of another astrolabe maker known as al-ʻIjliyy; [3] she and her father were apprentices ( tilmīthah ) of an astrolabe maker from Baghdad, Nasṭūlus . [3] Al-ʻIjliyyah manufactured astrolabes , an astronomical instrument, during the 10th century; [1] [4] she was employed by the first Emir of Aleppo, Sayf al-Dawla , who reigned from 944 to 967. [3] [1] Beyond that information, nothing is known about her. Her supposed name, "Mariam", is not supported by sources from her time, and the phrase "al-Asturlabiyy" in the names by which she and her father are known simply means "the astrolabist", and indicates their profession; astrolabes were long known by her time.
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Al-%CA%BBIjliyyah
Islam And Science: Achievements And Wonders Of Muslim Women Scholars - Naya Daur
365SharesIslamic history is full of famous women scholars, scientists, and teachers who defying the odds shaped their intellectual worlds. In a twitter thread, Ali A Oolmi sheds light on scientific and religious contributions by Muslim women in pre-modern times. Sutayta al Mahmali was one of the great mathematical minds of 10th century Baghdad. She was […]
Mariam al Astrulabi: A Muslim woman behind the 10th-century astrolabes
Mariam took the science of astrolabes to the next level and over a thousand years later, she becomes a central character in the science-fiction novel Binti.
Inspiring Women in Muslim History That We Should Know
Women are degraded and considered to be solely homemakers; I’m not degrading homemakers. Of course, I appreciate them, but this is about labeling women incapable of entering other fields. If we focus on Muslim history, we will encounter thousands of incidents in which women have taken the lead. Women like Fatima- Al-Fihri and Sutayta al-Mahamili […]
Muslim Women and the History of Science | About Islam
We are well informed about the contributions of men to Islamic and scientific history. However, we often fail to acknowledge the women who brought about
This Muslimah Scientist Discovered A New Galaxy And Its Now Named After Her - Halalop
This Turkish-born Muslimah scientist discovered a whole new galaxy, and now has a galaxy named after her. The galaxy, known as Burçin's Galaxy, is named after the scientist who discovered it, Burçin Mutlu-Pakdil.