অনিয়মিত ঋতুস্রাব নারীদের কাছে পরিচিত বিষয়। বিশেষ করে কিশোরীদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আপনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অনুসরণ করতে পারেনঃ
ওজন নিয়ন্ত্রণ
শরীরে উচ্চতার সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে অনেক সময় মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।
পানি পান করা
শরীরে পানির ঘাটতি থাকলে ইউরেটরে ইনফেকশন সৃষ্টি হয়। এত করে মাসিক হতে বিলম্ব করে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
আপনি যদি পিল গ্রহণ করেন, তা হলে মাসিক বন্ধ হওয়ার পরও পিল কনটিনিউ করতে হবে। মাসিক না হলে বাদামি বর্ণের পিল খান মাসিক হয়ে যাবে। না হলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।
সুষম ও প্রোটিনজাতীয় খাবার
নিয়মিত সুষম ও প্রোটিনজাতীয় খাবার খান। তাজা মাছ-মাংস, সবুজ শাক-সবজি ও ফলমূল নিয়মিত খান। শরীরে রক্তশূন্যতা বা ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মাসিক হতে দেরি হয়।
তেমন দুশ্চিন্তার কোনো ব্যাপার মনে হলে, অবশ্যই আপনাকে অভিজ্ঞ কোনো চিকিৎসকের সাথে দেখা করতে হবে। কেননা এটি বিভিন্ন ধরনের রোগের লক্ষণ হতে পারে, (যেমনঃ এনিমিয়া বা রক্তাল্পতা/পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম/থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা ইত্যাদি) যার কারণে আপনি মাতৃত্বের ক্ষমতাও হারাতে পারেন।
সুস্থ থাকুক সকল নারীরা 🥰
আশা করছি আপনার উত্তর পেয়ে থাকবেন।